ওরা কেন আমাদের মত না॥ তুষার মুখার্জি


আমাদের চেয়ে ওরা আলাদা, এই পার্থক্য বোধ থেকেই আরম্ভ হয় সম্প্রদায় বা গোষ্ঠীগত সব ঝগড়া মারামারি হানাহানি যুদ্ধ। অথচ বিজ্ঞান বলে আমরা সবাই এক। সবাই হোমো-স্যাপিয়েন্স। 

কোনটা সত্য? আমাদের থেকে ওরা আলাদা এই পার্থক্যবোধটা বাস্তব না আমাদের কল্পনা? এই বোধ কি আমাদের মধ্যে ঢোকানো হয়েছে, না আসলেই আমরা ওরা আলাদা? এই প্রশ্নটি আমাদের অনেকেরই মতই কিছু বিজ্ঞানীর মাথাতেও এসেছে। ওনারা বুঝতে চেয়েছেন চরিত্রগত ভাবে আমরা সবাই এক না আমাদের থেকে ওরা আলাদা? 

প্রথম প্রশ্ন কেন এই সমীক্ষা ⁄ গবেষণা করতে হবে? সামাজিক মনোবিজ্ঞান নিয়ে গবেষণা চলছে বহুকাল, তবু এই প্রাথমিক সত্যগুলো আমাদের অজানা ছিল? কেন?

একেবারে গোড়ায় গলদ। এতকাল সামাজিক মনোবিজ্ঞান গবেষণার সিংহভাগ কাজ হয়েছে আমেরিকায়। ছাত্র বা স্বল্প আয়ের যুবক যুবতিরাই কিছু অতিরিক্ত টাকা আয়ের জন্য হত গবেষকের কাজের স্বেচ্ছা সেবক। ফলে গবেষণায় সংগৃহিত তথ্য আর সিদ্ধান্ত নির্ভর করেছে সমাজের একটা বিশেষ শ্রেণীর থেকে। পাশ্চাত্য সভ্যতার শিক্ষিত আধুনিক নাগরিকদের নিয়ে এই সব গবেষণার ফলকে সমগ্র মানবজাতির উপর প্রযোজ্য বলা অনুচিতই হবে।

বিজ্ঞানী জুলস ডেভিডফ অন্যপথে চলার কথা ভাবলেন।

প্রথমে নামিবিয়ার পশুপালক অর্ধ যাযাবর হিম্বা জনগোষ্ঠীকে নিয়ে সমীক্ষা। সন্দেহ ছিল ক্যামেরা ল্যাপটপ তো দুরের কথা যাদের কাছে কলমও অবাক ব্যপার তাদের কেমন প্রতিক্রিয়া হবে বা কতটা সহযোগিতা পাওয়া যাবে। একজন দোভাষী নিয়ে কাজ শুরু হল।

হিম্বারা আগে ক্যামেরা ল্যাপটপ কলম না দেখলেও প্রথমবারের মত দেখে খুব অবাক না হয়ে কৌতুহলী হল। ল্যাপটপে একটু বেশি সময় লাগলেও ক্যামেরা আর কাগজ কলম তারা ঝটপট বুঝে গেল।

অপ্টিকাল ইল্যুশন পরীক্ষা।  

বিজ্ঞানীরা হিম্বাদের সামনে রাখলেন দুটো অপটিকাল ইল্যুশন। দুটোই আমাদের অতি পরিচিত।

অপ্টিকাল ইল্যুশন-১.

উপরে নিচে আঁকা দুটো সমান মাপের সরল রেখার একটির দুই প্রান্তে ভেতরের দিকে মুখ করা তির চিহ্ন, অন্যটিতে বাইরের দিকে মুখ করা তির চিহ্ন। 

আমরা সবাই জানি দুটো সরল রেখাই সমান। তবু দেখতে পাই ভেতরের দিকের তির চিহ্নের রেখাটি ছোট। আমরা সত্যি জেনেও ভুল দেখি।

হিম্বারা জীবনে প্রথমবার এই ধাঁধা দেখে বিনা দ্বিধায় বলে দিল দুটো রেখাই সমান। 

 অপ্টিকাল ইল্যুশন-২.

এটাও আমাদের অতি পরিচিত। দুটো সমান মাপের উজ্জ্বল রঙের কেন্দ্রীয় বৃত্তকে ঘিরে ধুসর রঙের অনেক বৃত্ত আঁকা। একটিকে ঘিরে কেন্দ্রীয় বৃত্তের তুলনায় ছোট বৃত্ত, অন্যটিকে ঘিরে কেন্দ্রীয় বৃত্তের চেয়ে বড় বৃত্ত, আঁকা থাকে।

আমরা জানি কেন্দ্রে থাকা দুটো বৃত্তই। তবু দেখব ছোট বৃত্ত ঘেরা মাঝখানের বৃত্তটাই অন্যটার চেয়ে বড়। আমাদের আগে থেকে জানাটা কোন কাজে লাগে না। সঠিক উত্তর দি ঠিকই কিন্তু সেটা মুখস্ত বিদ্যা।

হিম্বারা এই ধাঁধাও আগে দেখেনি। তবু এবারেও সহজেই বলে দিল দুটো কেন্দ্রিয় বৃত্তই এক মাপের।

এই দুটো ধাঁধা ছাড়া আর কিছু ধাঁধা দেওয়া হলেও তাদের প্রতিক্রিয়া একই রকমের। দ্রুত নির্ভুল উত্তর।

এই পরীক্ষা পরবর্তিকালে কালাহারির সান জনগোষ্ঠী আর ভারতে নিলগিরির টোডাদেরও উপরেও চালানো হল। ফলাফল সব জায়গায় এক।

তাদের মস্তিস্ক তাদের ভুল ভাবাতে পারেনি। কেন?

এরপরে বিজ্ঞানীরা হিম্বাদের ছবি দেখালে তারা আশপাশের হাবিজাবি সব বাদ দিয়ে দ্রুত তাদের পরিচিতদের মুখ চিনে ফেলেছে।

বিজ্ঞানীরা ধারনা করেন অপ্রয়োজনীয় সব বাদ দিয়ে শুধু মুল সমস্যা নিয়েই মাথা ঘামানোর ক্ষমতাই তাদের গভীর মনযোগ থেকে সঠিক উত্তর বের হয়ে আসে। এমনও হতে পারে তাদের বিশাল গরুর পালের প্রতিটি গরু চিনে রাখার নিয়মিত অভ্যাস থেকেই এই গুন তাদের মধ্যে এসেছিল। কিন্তু সেটা টোডাদের বেলা প্রয়ুক্ত হয় না।

দেখা গেল এই হিম্বাদের শহরে কিছুদিন রাখলেই তাদের দাঁধা সমাধানের ক্ষমতা অনেকটাই কমে যায়। যত বেশি সময় শহরে থাকে তত ক্ষমতা কমে।

এই সমীক্ষা বলে প্রাচীন শিকারি-সংগ্রাহকদের সাথে আধুনিক মানুষদের ভাবনা চিন্তার একটা পদ্ধতিগত পার্থক্য আছে। আর সেটা সাংস্কৃতিক পরিবেশ নিয়ন্ত্রিত। ভালো মন্দের হিসাব না করেই, বলা যায় আমাদের আর ওদের মধ্যে চিন্তার পদ্ধতি ভিন্ন।

ভৌগোলিক পরিবেশই জীবন দর্শন সৃষ্টি করে।

পার্থক্যটি আমরা সবাই সরাসরি জানি। ইয়োরোপিয় আর এশিয়দের জীবনদর্শনে পার্থক্য। ইয়োরোপের দর্শনে ব্যাক্তি প্রাধান্য পেয়েছে। এশিয়ার দর্শনে প্রাধান্য পেয়েছে সমাজ।

বিজ্ঞানীরা খুব সরল ভাবে দুটো জীবন দর্শনের মুল পার্থক্যকে ভাগ করেছেন। ইয়োরোপিয় জীবনদর্শন গড়ে উঠেছে মুলত গনতন্ত্র, ব্যাক্তি স্বাতন্ত্র, ব্যাক্তি স্বাধীনতা, ও ব্যক্তি সাফল্য অর্জন ঘিরে। 

এশিয় জীবন দর্শনে ব্যাক্তি সমাজের অংশ, ব্যাক্তির স্বাধীনতা স্বাতন্ত্র সাফল্য এই সব গৌণ। কারন সমাজের প্রয়োজন সবার আগে। তাই এশিয়দের মধ্যে ব্যাক্তি আগ্রাসনের বদলে প্রাধান্য পায় দলগত সাফল্য অর্জন আর দলপতির প্রতি আনুগত্য।

অনুকুল ভৌগোলিক পরিবেশে নিজের জীবনের নিরাপত্তার আশঙ্কা না থাকাতে প্রতিযোগী কম সহযোগি বেশি হবে। সেখানে সাফল্য সমাজের সাথে ভাগ করে নেবার মত মানসিকতা অর্জন করে।

প্রতিকুল ভৌগোলিক পরিবেশ জন্ম দেয় প্রতিযোগিতার। প্রতিযোগিতা জন্ম দেয় তীব্র ব্যাক্তি স্বাতন্ত্রবোধের। ব্যাক্তির জীবনের নিরাপত্তা সাফল্য প্রাধান্য পাবে, দলগত সহযোগীতা পরে।

কিন্তু এশিয়ার সর্বত্র জীবনযাত্রা সহজসাধ্য ছিলো না। সব এলাকার দর্শনও এক ছিলো না।

এলাকাগুলো ছোট ছোট টুকরো করে দেখলে পাবো, অঞ্চলভেদে দর্শন পাল্টে গেছে। আর সেটাই হবার কথা। এশিয়ার যে সব এলাকায় জীবনযাত্রা কঠিন সেখানে ব্যাক্তিগৌরবই প্রাধান্য পেয়েছে। যা বিজ্ঞানীদের প্রাথমিক ধারনাকেই সমর্থন করে।

পরের সমীক্ষা জাপানের হোক্কাইডো এলাকায়। আধুনিক হোক্কাইডো অতীতে ছিল প্রায় জনমানব শুন্য রুক্ষ এলাকা। প্রায় জনশুন্য এলাকাটি রাশিয়ানদের থেকে রক্ষা করতে জাপান সম্রাট সেখানে সামুরাইদের পাঠান। পেছনে মুল জাপানিরা। আদিম হোক্কাইডোবাসী আনুই-রা সংখ্যালঘু হয়ে গেল। 

বিজ্ঞানীরা সমীক্ষা চালিয়ে দেখলেন হোক্কাইডোর জাপানিরা অন্য জাপানিদের তুলনায় আগ্রাসী ও স্বাধীনচেতা। আবার ৫৪ কিলোমিটার দুরের হনসু শহরের আনুইরা আরো অনেক বেশি উচ্চাকাঙ্খি, ব্যক্তি স্বাতন্ত্রে ও সাফল্যে বিশ্বাসী, অহংকারী, অনেকটাই অসামাজিক। সব মিলিয়ে হোক্কাইডোর চরিত্রগত মিল দেখা গেল সুদুর আমেরিকার প্রথম দিককার আগ্রাসী অভিবাসী আমেরিকানদের বর্তমান প্রজন্মের সাথে। যারা এখনো বন্দুক রাখার স্বাধীনতা ধরে রাখতে ব্যগ্র।

ইয়োরোপের চেয়ে আমেরিকার বিজ্ঞানীদের মধ্যে প্রতিযোগিতা অনেক বেশি থাকায়, আমেরিকান বিজ্ঞানীরা নিজের সাফল্যের জন্য যতটা আগ্রহী থাকেন, ইয়োরোপীয় বিজ্ঞানী তার থেকে অনেক বেশি অন্যদের সাথে সহযোগিতাই পছন্দ করেন। 

তীব্র প্রতিযোগিতা মুলক মনোভাবের থেকে গড়ে ওঠা অহং এর প্রভাবে একজন আমেরিকান শিশুও, আমেরিকান, ইয়োরোপিয়ান এশিয়ানদের ছবি আঁকার সময়, আমেরিকানকেই বড় করে আঁকে।

পৃথিবীর অঞ্চল ভেদে এই ব্যাক্তি প্রাধান্য বা সমাজ প্রাধান্য পাবার কারন কি শুধুই কঠিন জীবন যাত্রা? অনেকটাই। তবে কিছু ভিন্ন শর্তের কথাও ভাবতে হবে।

বিজ্ঞানী কোরে ফিঞ্চার দেখান যে, একটি এলাকায় ব্যাক্টেরিয়া ঘটিত রোগ বেশি থাকলে সেই এলাকার মানুষের মধ্যে ব্যক্তি আগ্রাসন কম থাকবে, তারা সমাজকে প্রাধান্য দেবে। যেখানে রোগ বেশি সেখানে একক ক্ষমতায় টিকে থাকা অসম্ভব। কারন সেও কখন রোগাক্রান্ত হবে তা অজানা। তাই তার দরকার সামাজিক সহযোগিতা। এরই ফলে ব্যাক্টেরিয়া ঘটিত রোগের আধিক্যও সামাজিক বাঁধনকে দৃঢ় করবে ব্যাক্তি আগ্রাসনকে পেছনে ঠেলে।

বিজ্ঞানী থমাস তালহেম অন্য একটি ধারনার প্রবক্তা। তাঁর মতে একটি এলাকায় সামাজিক বাঁধন না ব্যক্তি স্বাতন্ত্র প্রাধান্য পাবে তা নিয়ন্ত্রন করে এলাকার প্রধান খাদ্য। 

না আমিষ খেলে উগ্র হবে, নিরামিষ খেলে শান্ত হবে, এমন গল্প না। বিষয়টি ভিন্ন। 

এখানে বিচার্য প্রধান খাদ্য - ধান আর গম। 

ধান চাষে পরিশ্রম বেশি, লোক লাগে বেশি। ফলে পরিবারের প্রতিটি সদস্যকেই হাত লাগাতে হয়। তারই ফলে একজন নারী সদস্যেরও পরিবারের পুরুষদের সমকক্ষ সদস্যের মর্যদা বজায় থাকে। এছাড়া ধান চাষের এলাকায় বন্যাও বেশি। বানভাসিতে সামাজিক সহযোগিতা দরকার। ফলে প্রয়োজনেই সবাইকে হতে হবে সামাজিক। 

তুলনায় গম চাষে অনেক সহজসাধ্য। জল সেচ কম করতে হয় বলে কম লোকের কম প্রয়োজন হয়। কাজেই গম চাষের এলাকায় সামাজিক বন্ধন ততটা গাঢ় না হলেও চলবে। বরং একক ব্যক্তির শ্রম ক্ষমতাই সেখানে বিচার্য। পরিবারের সবাইকে কাজ করতে হয়না বলে পরিবারের নারী সদস্যকে অতটা মর্যদা না দিলে চলবে। সব সহ গম চাষের এলাকার লোকের মধ্যে জন্ম নেবে কিছুটা আগ্রাসী অহং ব্যক্তিত্ব। 

এই বিজ্ঞানী চিনে ধান আর গম চাষ হয় এমন পাশাপাশি এলাকায় পেয়েছেন চারিত্রিক ভিন্নতার অস্তিত্ব। ভারতে দেখেছেন সরাসরি কৃষি কাজে যুক্ত নেই এমন মানুষদের মধ্যেও গম না ধান চাষ এলাকার, তার ভিত্তিতে বজায় আছে তাদের চারিত্রিক ভিন্নতা। 

সিদ্ধান্তঃ কৃষিজাত ভিন্নতা ক্রমে সাংস্কৃতিক বৈশিষ্টে বদলে গেছে। 

এই ভৌগোলিক পরিবেশ থেকে উদ্ভুত জীবনদর্শন যা সংস্কৃতির চেহারা নেয়, সেই বৈশিষ্ট সারাজীবন বয়ে বেড়াবার কথা। অন্তত হোক্কাইডোর আইনুদের কথা ভাবলে সেরকমই মনে হতে পারে। কিন্তু হিম্বাদের শহরে কয়েকবার ঘুরিয়ে আনার পরে তাদের সহজাত দক্ষতা হারিয়ে যায় সেটাও জানা গেছে। তাহলে জাতিগত চারিত্রিক বৈশিষ্ট ব্যাক্তি বিশেষের পক্ষে বদলানো সম্ভব না সম্ভব না?

বিজ্ঞানী রিচার্ড নিসবেট ছবি দেখা নিয়ে সমীক্ষা চালিয়েছিলেন বিভিন্ন দেশের মধ্যে আই ট্র্যাকিং পদ্ধতিতে। দেখা গেছে পূর্ব এশিয়রা (ধান চাষের এলাকার) সমগ্র ছবিই ভালো করে দেখে, আমেরিকানরা (গম চাষের এলাকা) শুধু যেটুকু দরকার সেটুকুই দেখে। একই পার্থক্য পেয়েছেন কানাডা আর জাপানের শিশুদের মধ্যে পরীক্ষা চালিয়ে। তিনি বলেন চারিত্রিক দৃষ্টিভঙ্গী জেনেটিক বৈশিষ্ট নয়। এটা পরিবেশ থেকে পাওয়া শিক্ষা।

বিজ্ঞানী দেলওয়ার হোসেইন ও অ্যালেক্স মেসৌদি পূর্ব লন্ডনে প্রবাসী বাংলাদেশিদের নিয়ে একটা সমীক্ষা করে বলছেন প্রথম প্রজন্মের শিশুদের মধ্যে তৈরী হয়ে যায় ইয়োরোপীয়দের মত ব্যাক্তি স্বাতন্ত্রবোধ। তাদের পিতামাতারা গোটা ছবি দেখত খুঁটিয়ে। এরা শুধু প্রয়োজনীয় অংশটুকুই দেখে।

লন্ডনের বাংলাদেশিদের মত পশ্চিমবাংলার প্রবাসিদের নিয়ে ভাবলেও দেখতে পাবো বদলের কথাটা সত্যি। তার সাথে দেখতে পাবো হোক্কাইডো সিনড্রমও। যত প্রজন্মই প্রবাসি হোক না কেন খুব গভীরে তারা একটু হলেও বাঙালিই থেকে যায়। কারন তা তাদের সংস্কৃতির অঙ্গ হয়ে গেছে।

তাহলে? তাহলে যা দাঁড়লো, তা হল, আমরা ওরা আলাদা। ওদের থেকে আমাদের চিন্তা করার ধরনটাই যে আলাদা।

আমরা কি ওরা হতে পারি? হয়ত কিছুটা। কিন্তু সব সময়ই ঐ অপ্টিকাল ইল্যুশনের ভুত তাড়া করা বেড়াবে। আমরা জানি ভুল তবু ভুলটাই আমরা দেখবো। হিম্বাদের মত এক ঝলকে আদতটা দেখতে পারবো না কারন হোক্কাইডো সিন্ড্রম কাজ করবে।

ইষ্ট ওয়েষ্ট মিলতে পারে, আলাপচারিতা, আদানপ্রদান হতে পারে। কিন্তু সবার শেষে, ইষ্ট কখনো ওয়েষ্ট হয়ে যাবে না। 

বাঙালি কোট পান্তলুন পরবে লাঞ্চ ডিনার খাবে, কিন্তু বাঙালিই থেকে যাবে।

বিধিবদ্ধ সতর্কিকরণঃ 

বিজ্ঞান কখনো অন্ধভাবে বিশ্বাস করতে বলে না। 

একটি জটিল বিষয়ে প্রথম সমীক্ষা। বিজ্ঞানীরা বলেছেনঃ আমরা রোগ চিনেছি, কিন্তু আরোগ্য নিয়ে কিছুই জানি না। 

 তথ্যসূচীঃ-

 1. How East and West Think profoundly different ways: The Human Planet Psychology: FUTURE: BBC

2. Namibia’s Himba people caught between traditions and modernity. By Pumza Fihlani, Published 31 August 2017, Opuwo, BBC News

3. ছবি গুগল থেকে প্রাপ্ত। বাণিজ্যিক ব্যবহারের উদ্দেশ্যে নয়।

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ

X

Never Miss an Update!

Join my newsletter to get the latest posts from littlemag.in directly to your inbox.