বায়ুদূষণের সাথে করোনাভাইরাসের যৌথমহামারীতে হ্রাস পাবে মানুষের জীবনকাল || অনাবিল সেনগুপ্ত


'মানুষ মরণশীল'। তবে মানব সভ্যতার উৎকর্ষতার সঙ্গে বেড়েছে মানুষের গড় আয়ু। মানুষের জীবদ্দশার একটা সীমারেখা রয়েছে। সারা পৃথিবীতে বিভিন্নভাবে মানুষের মৃত্যু ঘটছে। কেউ বার্ধক্যজনিত কারণে, কেউ রোগে ভুগে, কেউবা অপমৃত্যুর শিকার হচ্ছেন। বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে যুদ্ধ বিগ্রহের কারণেও হাজার হাজার মানুষকে অকালেই প্রাণ দিতে হচ্ছে। আবার অনেক দেশে স্বাস্থ্য ব্যবস্থায় বঞ্চনার কারণে বিপুল সংখ্যক মানুষকে প্রাণ হারাতে হচ্ছে। গত শতকেই ভারতসহ উপমহাদেশের অন্যান্য অংশে চিকিৎসা ব্যবস্থা ছিলো অনুন্নত। যার ফলে তখন এক কলেরা রোগই গ্রামের পর গ্রামকে জনশূন্য করে দিতো। তবে আধুনিক বিজ্ঞানের ছোঁয়ায় চিকিৎসা ব্যবস্থায় বিরাট উন্নতি ঘটেছে। আধুনিক চিকিৎসা পরিষেবার কারণে পৃথিবী জুড়ে মৃত্যুহার কমার পাশাপাশি বেড়েছে গড় আয়ু। ১৯৫০ সালে বিশ্বে মানুষের গড় আয়ু ছিল মাত্র ৪৬ বছর। কিন্তু গত ২০১৫ সালের রিপোর্ট অনুযায়ী, সেটি দাঁড়িয়েছে ৭১ বছরে। অর্থাৎ গড় আয়ু বৃদ্ধি পেয়েছে ২৫ বছর! জাতিসংঘ উন্নয়ন কর্মসূচী (ইউ.এন.ডি.পি.) ২০১৯ এর রিপোর্ট অনুযায়ী ভারতের গড় আয়ু ৬৯.৪ বছর (পুরুষ ৭০.৭ এবং মহিলা ৬৮.২)। ১৮৬টি দেশের মধ্যে ১৩০ তম স্থানে। বাংলাদেশ ১০৮ তম, ভুটান ১১৫ তম, নেপাল ১২৪ তম তবে পাকিস্তান ১৪০তম স্থানে। প্রথম স্থানে হংকং এর গড় আয়ু ৮৪.৭ এবং দ্বিতীয় জাপানের ৮৪.৫ বছর। আফ্রিকার সাহারা অঞ্চলের মানুষের গড় জীবনকাল ৫২.৮ বছর। এরমূল কারণ অস্বাস্থ্যকর পরিবেশ এবং অপুষ্টি। প্রাকৃতিক নানা বিপর্যয়ে বিধ্বস্ত দেশ। বিষয়টিকে আরও জটিল করেছে প্রতিবেশী দেশ। এ ছাড়া এইডস মহামারীর পরিমাণ এখানে দিনকে দিন বাড়ছে। স্বল্প গড় আয়ুর পেছনে দূষিত পরিবেশ, পুষ্টিহীনতা, রাসায়নিক ব্যবহার বৃদ্ধিসহ আরও অনেক কারণ বিদ্যমান। দেশগুলোর মানবসম্পদ রক্ষার্থে জাতিসংঘ আশপাশের রাষ্ট্রগুলোকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানায়।

২০১৫ সালে দেশে বিভিন্ন রোগে যতজন মৃত্যুবরণ করেছেন তার মধ্যে ১৬ শতাংশ মানুষের মৃত্যু ঘটেছে মস্তিষ্কের রক্তনালীর রোগে। দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে হৃদরোগ। এই রোগে দেশে শতকরা ১৪.৩ শতাংশ মানুষের মৃত্যু হয়। এর পরের তিনটি অবস্থানে রয়েছে দীর্ঘস্থায়ী শ্বাসতন্ত্রের রোগ (সিওপিডি), ডায়াবেটিস ও শ্বাসতন্ত্রের নিচের অংশের সংক্রমণ (লোয়ার রেসপিরেটরি ইনফেকশন)। সর্বাধিক মানুষ মারা যাচ্ছে, সে রোগগুলো হওয়ার পেছনে উচ্চ রক্তচাপ, বায়ুদূষণ, বাতাসে ভাসমান ক্ষুদ্র বস্তুকণা, রক্তে অতিরিক্ত শর্করা এবং ধূমপান দায়ী। বিশেষ করে সেরিব্রোভাসকুলার ডিজিজ (স্ট্রোক) হওয়ার পেছনে সবচেয়ে দায়ী ধূমপানসহ সামগ্রিকভাবে বায়ুদূষণ। এর জন্য ধূমপানসহ বায়ুদূষণের উপর কঠোর নিয়ন্ত্রণ আরোপ করা জরুরী। সচেতনতাও প্রয়োজন।

শিকাগো বিশ্ববিদ্যালয়ের এনার্জি পলিসি ইনস্টিটিউট (ইপিআইসি) পরিচালিত এয়ার কোয়ালিটি লাইফ ইনডেক্সের তথ্য বিশ্লেষণে দেখিয়েছে, বায়ু দূষণে বিশ্বব্যাপী মানুষের গড় আয়ু প্রায় ৩ বছর হ্রাস পেয়েছে। বিশ্বজুড়ে প্রায় সাড়ে তিনশ কোটি মানুষ করোনাভাইরাসের মহামারির মধ্যে গৃহবন্দী (লকডাউনে) থাকার দরুন প্রাথমিকভাবে বায়ু দূষণ রোধের একটি ইতিবাচক দিক দেখা গিয়েছিল। কোভিড-১৯ এর আগেও বায়ু দূষণ মানব স্বাস্থ্যের জন্য সবচেয়ে বড় ঝুঁকি ছিল।করোনা পরিস্থিতির পরে এই ঝুঁকিতে নতুন মাত্রা যোগ করেছে। যক্ষ্মা, এইচআইভি বা এইডস ও ধূমপানের চেয়েও অনেক ক্ষেত্রে মানুষের আয়ু কমানোতে বেশি প্রভাব ফেলে বায়ু দূষণ। এ দূষণ দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় একটি গুরুত্বপূর্ণ উদ্বেগ হয়ে দাঁড়িয়েছে। বিশ্বের প্রায় এক চতুর্থাংশ মানুষ বাস করে দক্ষিণ এশিয়ার চারটি দেশ- বাংলাদেশ, ভারত, নেপাল এবং পাকিস্তানে। যা বিশ্বের সবচেয়ে দূষিত দেশগুলোর মধ্যে অন্যতম।বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, পৃথিবীর সবথেকে বেশি দূষিত ২০টি শহরের মধ্যে ১৪টিই আছে ভারতে। সাম্প্রতিকতম রিপোর্টে 'হু' জানিয়েছে, সবথেকে দূষিত শহর হলো উত্তর প্রদেশের কানপুর। সেখানে শূন্যে ভাসমান কণার পরিমাণ নিরাপদ স্তরের থেকে প্রায় ১৭ গুণ বেশি। দুই দশক আগের তুলনায় এখন দূষণের মাত্রা ৪৪ শতাংশ বেড়ে যাওয়ায় এসব দেশে বসবাসরত মানুষের গড় আয়ু পাঁচ বছর কমেছে। এখন যেন বায়ুদূষণের বিশ্ব-মহামারী হতে চলছে।

বায়ুদূষণের কারণে সারাবিশ্বে অকালে মারা যাচ্ছে প্রায় ৮৮ লাখ মানুষ। আন্তর্জাতিক জার্নাল কার্ডিওভাসকুলার রিসার্চে প্রকাশিত একটি গবেষণায়, বায়ুদূষণকে ‘মহামারী’ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। তেল, গ্যাস, কয়লা ও জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে উৎপন্ন দূষণ সৃষ্টিকারী কণার প্রভাব মানুষের ফুসফুসে প্রায় এক বছর পর্যন্ত থাকতে পারে। জনস্বাস্থ্যের উপর বায়ু দূষণের প্রভাব ধূমপানের চেয়েও ক্ষতিকর। পুনর্নবীকরণযোগ্য  জ্বালানি ব্যবহার করে এই ক্ষতি কমানো সম্ভব। মহামারীর তুলনায় বায়ু দূষণেই বেশি মানুষের অকাল মৃত্যু হচ্ছে। ম্যালেরিয়ার তুলনায় ১৯ গুণ এবং এইডসের তুলনায় প্রায় নয় গুণ বেশি মানুষ বায়ু দূষণের কারণে অকালে মারা যাচ্ছেন। বায়ু দূষণ থেকে কেবল ফুসফুসের ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুবরণ করছে প্রায় ছয় শতাংশ মানুষ। এর প্রভাবে ফুসফুসের অন্যান্য রোগ, উচ্চ রক্তচাপ এবং ডায়াবেটিসে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা দিনদিন বাড়ছে। বায়ু দূষণের কারণে চীনে ৪.১, ভারতে ৩.৯ এবং পাকিস্তানে ৩.৮ বছর গড় আয়ু কমেছে। ‘প্রায় দুই-তৃতীয়াংশ অকাল মৃত্যুর জন্য মূলত মানবসৃষ্ট দূষণই দায়ী। জীবাশ্ম জ্বালানির ব্যবহার কমিয়ে বছরে প্রায় ৫৫ লাখ মানুষকে অকাল মৃত্যুর হাত থেকে বাঁচানো সম্ভব।’ বায়ুদূষণের দীর্ঘমেয়াদী প্রভাবসমূহ জাতীয় এবং আঞ্চলিক পর্যায়ে প্রভাব ফেলে। বায়ুদূষণের প্রভাব একেক দেশে একেকরকম হয়। আফ্রিকার চাঁদে বায়ুদূষণেরে কারণে গড় আয়ু কমেছে ৭ বছরের বেশি। আবার কলম্বিয়াতে কমেছে ৪ মাসের কিছু বেশি সময়। পৃথিবীর দুই তৃতীয়াংশ অকাল মৃত্যুর কারণ দূষণ তা মূলত মানুষের সৃষ্টি। এখুনি দেশের নীতিনির্ধারক এবং বিশেষজ্ঞদের বিষয়টির প্রতি গুরুত্ব দিতে হবে। কেবল জীবাশ্ম জ্বালানি নির্গমন যদি শূন্যে নামিয়ে আনা যেত, তাহলে মানুষের গড় আয়ু অন্তত এক বছর বাড়ানো যেত।

পৃথিবীতে নানা ধরণের রোগ, মহামারী এবং অপ্রত্যাশিত ঘটনা মানুষের গড় আয়ুর ওপরে প্রভাব ফেলেছে। বায়ুদূষণজনিত রোগের প্রভাবের সাথে সাদৃশ্যকারী এবং “মরার উপর খাড়ার ঘা” মতন মানবশরীরকে সংক্রমিত করেচলছে 'গুরুতর তীব্র শ্বাসযন্ত্রীয় রোগলক্ষণসমষ্টি সৃষ্টিকারী' করোনাভাইরাস-২ (সিভিয়ার একিউট রেসপিরেটরি সিনড্রোম) বা সংক্ষেপে সার্স-কোভ-২ আরএনএ ভাইরাস। এটি মানুষ থেকে মানুষে সংক্রমিত হয়ে একটি রোগের সৃষ্টি করে, যার নাম কোভিড-১৯। এই ভাইরাসঘটিত রোগটি ২০২০ সালের ৩০শে জানুয়ারি বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা একে বৈশ্বিক জরুরি স্বাস্থ্য সতর্কতা এবং ১১ই মার্চ ২০২০ তারিখে করোনাভাইরাস রোগ ২০১৯কে বৈশ্বিক মহামারী ঘোষণা করে। বর্তমানে এই ভাইরাস পৃথিবীর ২১৫ দেশে প্রায় আড়াই কোটি মানুষকে সংক্রমিত করেছে। মৃত্যু হয়েছে প্রায় ৮৫ লক্ষ। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা জানিয়েছে জানুয়ারি'২০২১ এর আগে সার্বিকভাবে টিকাকরণের সম্ভাবনা নেই। এর প্রভাবে মানবসভ্যতার ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ কোথায় পৌঁছাবে এখুনি বলা অসম্ভব। করোনাভাইরাসের সংক্রমণের ভয় পৃথিবীর ৩৫০ কোটি মানুষকে দীর্ঘ দিন গৃহবন্দী (লকডাউন) করে রেখেছিলো। যার ফলে আর্থসামাজিক বির্পযয়ে কোটি কোটি মানুষ জীবন জীবিকা হারিয়ে অনাহারে অর্ধাহারে রয়েছে। বিশ্ব খাদ্য সংস্থার (ডব্লিউএফপি) জানিয়েছে, বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে পড়া করোনাভাইরাসের কারণে থমকে যাওয়া বিশ্বব্যবস্থায় অন্তত ৩ কোটি মানুষ খাবার না পেলে অনাহারে মারা যাওয়ার ঝুঁকিতে আছে। বিশ্বজুড়ে স্বাস্থ্য পরিষেবাও এই বির্পযয়ে বিধ্বস্ত। সাধারণ মানুষের বিভিন্নরকমের শারীরিক অসুস্থতা বা সার্বিক স্বাস্থ্যের অবদমিত অবস্থা এখন চলছে। যা পৃথিবীর সমগ্র মানবসমাজের গড় জীবনকালকে কমিয়ে দেওয়ার জন্য যথেষ্ট!

ইতিহাস যেন তার পুনরাবৃত্তি করেছে! তার ফলেই কি ১৯১৮ সালে যেমন বিশ্ব কেঁপে উঠেছিল স্প্যানিশ ফ্লু ধাক্কায়, তেমনই ২০২০ সাল কাঁপছে কোভিড–১৯ এর প্রকোপে। স্প্যানিশ ফ্লু ১৯১৮র মার্চ নাগাদ মারণ ভাইরাস এইচ১এন১ ইনফ্লুয়েঞ্জা এর আকারে তা গ্রাস করে নেয় সারা বিশ্বকে। ১৯১৯ সালের পর্যন্ত চলা ওই মহামারীতে বিশ্ব জুড়ে মারা গিয়েছিলেন কমপক্ষে ৫০ মিলিয়ন মানুষ। মোট আক্রান্ত কমপক্ষে ৫০০মিলিয়ন। প্রথম বিশ্বযুদ্ধের চরম অব্যবস্থার সময়ই ছড়িয়েছিল এই মহামারী। বিশেষজ্ঞের মতে, এইচ১এন১ ইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাস সাইটোকাইন স্টর্মকে বাড়িয়ে যুবক, যুবতীদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা নষ্ট করে দিয়েছিল। স্প্যানিশ ফ্লু মহামারীর প্রভাব এত মারাত্মক ছিল যে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে মানুষের গড় আয়ু প্রায় ১0 বছর কমে যায়। ইউরোপীয় দেশগুলোতেও গড় আয়ু অনেক বছর হ্রাস পায়।  আজকের কোভিড–১৯ এর স্বাস্থ্য সুরক্ষা বিধির মতোই স্প্যানিশ ফ্লু ও ছিল নিঃশ্বাসজনিত ভাইরাস। তাই তার থেকে বাঁচতে তৎকালীন বিশ্বেও একইরকম সুরক্ষা বিধি নেওয়া হয়েছিল।

১৯৮০ এর দশকে এইচআইভি, এইডস সংকট একটি প্রকৃষ্ট উদাহরণ। এই মহামারী গোটা বিশ্বকে নাড়া দিয়েছিল। বিশেষ করে উত্তর আফ্রিকার দেশগুলোয় মানুষের গড় আয়ুষ্কালের ওপর এটির প্রভাব ছিল উল্লেখ করার মতো। বেঁচে থাকার প্রবণতায় কয়েক দশক ধরে উন্নতির পথে থাকলেও এরজন্য তা উল্লেখযোগ্য ভাবে হ্রাস পায়। এন্টি-রেট্রোভাইরাল থেরাপি, চিকিৎসা এবং এই রোগ প্রতিরোধের ব্যাপারে সসচেতনতা বিস্তার হওয়ায় বিশ্বব্যাপী এইডসের কারণে মৃত্যু মাত্র এক দশকের মধ্যেই হ্রাস পেয়েছে । প্রায় ২০ লাখ থেকে কমে দাঁড়িয়েছে ১০ লাখে। তখন থেকেই দেশগুলো তাদের আয়ুষ্কালের চিত্র পুনরুদ্ধার করতে শুরু করে। প্রতিরোধযোগ্য রোগে মৃত্যুর হারও কমে এসেছে। এছাড়া স্যানিটেশন, পরিচ্ছন্নতা জ্ঞান, পুষ্টি, টিকা এবং মৌলিক স্বাস্থ্যসেবা পরিস্থিতির উন্নয়নে আরও ভূমিকা রেখেছে। ২০১৭ সালে বিশ্বের প্রায় পাঁচ কোটি ৬০ লাখ মানুষ মারা যান। ১৯৯০ সালের তুলনায় এই সংখ্যা এক কোটিরও বেশি। কারণ বিশ্বব্যাপী জনসংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে এবং মানুষ গড়ে বেশি সময় ধরে বাঁচছে। 

বিশ্বজুড়ে চলা করোনাভাইরাস আর বায়ুদূষণের যৌথ মহামারীর ধ্বাক্কায় মানুষের জীবনের আয়ুষ্কাল কতটা অবনমন হয় তা ভবিষ্যতেই জানা যাবে। পরিশেষে যেটা বলা যায়, মানুষ হিসেবে আমরা অবশ্যই ভালোভাবে মৃত্যুবরণ করতে চাইবো, সেটাই স্বাভাবিক। তবে জীবনকে উপভোগ্য করার পাশাপাশি সুস্থ সুন্দরভাবে বেঁচে থাকার জন্য চাই সুপরিকল্পিত দূষণ নিয়ন্ত্রিত জীবন।

[তথ্যসূত্রঃ- ১) বিবিসি নিউজ, ২) স্ট্যান্ডফোর্ড ম্যাগাজিন, ৩) উইকিপিডিয়া, ৪) এন.আই.ই.এইচ.এস. ওয়েবসাইট, ৫) বিভিন্ন সংবাদপত্র]

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ